এক টুকরো দারুচিনি দিয়েই হবে কেল্লাফতে, কেটে যাবে অর্থনৈতিক সংকট

দারুচিনি সাধারণত সিনোমোমাম (Cinnamomum) প্রজাতির গাছের একটি ছাল। সাধারণত এই মসলাটি ভারত বাংলাদেশ এবং ইন্দোনেশিয়ার উৎপাদন করা হয়।

আমাদের প্রত্যেকেরই জীবনে মাঝে মাঝে চড়াই উৎরাই হয়।‌ কখনো ভালো সময় আসে আবার কখনো কখনো বিভিন্ন আর্থিক সংকটে ভুগতে হয়। শুরু হয় হতাশা। জড়িয়ে পরতে হয় চারিদিকের ধার দেনায়। আপনার জীবনের সাথেও যদি এরকম ঘটে থাকে তাহলে আর ভেঙে পরার কোনো কারণ নেই। কারন আপনার রান্নাঘরেই মজুদ রয়েছে এর প্রতিকার। কেবলমাত্র একটি ছোট্ট জিনিসের মাধ্যমেই আপনি পেতে পারেন সেই সমস্ত ঋণ থেকে মুক্তি। কী সেই জিনিস? আজকের এই প্রতিবেদনে সে সম্পর্কেই আলোচনা করবো।

রান্না করার সময় একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় মসলা হলো দারুচিনি (Cinnamon)। এই মসলাটি প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই দেখতে পাওয়া যায়। বিরিয়ানি থেকে শুরু করে কষা মাংস অথবা পোলাও সবেতেই দারুচিনির ব্যবহার হয়ে থাকে। এছাড়াও এই মসলাটি ছাড়া গোটা গরম মসলা অথবা গুড়ো গরম মসলা একেবারেই অসম্পূর্ণ। দারুচিনি সাধারণত সিনোমোমাম (Cinnamomum) প্রজাতির গাছের একটি ছাল। সাধারণত এই মসলাটি ভারত বাংলাদেশ এবং ইন্দোনেশিয়ার উৎপাদন করা হয়।

এই মসলাটি রান্নার স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি স্বাস্থ্যের জন্যেও অত্যন্ত উপকারী একটি মসলা। কারণ দারচিনি শরীরের খারাপ এলডিএল কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমিয়ে দেয় ও ভালো এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রাকে ব্যালেন্স রাখে। পাশাপাশি দারচিনিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে এটি বিভিন্ন জটিল রোগের রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে আমাদের শরীরে। পাশাপাশি ত্বকের জন্যেও দারুচিনি অত্যন্ত উপকারী একটি উপাদান। এছাড়াও জ্যোতিষশাস্ত্রেও এর বহু উপকারী অবদান রয়েছে।

জ্যোতিষশাস্ত্র মতে কোনো মানুষ যদি দীর্ঘদিন ধরে কোনো অর্থ সংকটে ভোগেন তাহলে একটি দারুচিনির কাঠিকে ২০০০ টাকার নোটের সাথে লাল সুতো দিয়ে বেঁধে আলমারিতে কিছুদিনের জন্য রেখে দিন। এতে সহজেই সেই ব্যক্তি অর্থনৈতিক সংকট থেকে বেরিয়ে আসতে পারবেন।

এছাড়াও প্রত্যেক মাসের বৃহস্পতিবার যদি কিছুটা দারুচিনির গুঁড়ো হাতের তালুতে রেখে বাড়ির বাইরে গিয়ে এমন ভাবে দারুচিনির গুঁড়োতে ফুঁ দিতে হবে যাতে সেই গুঁড়ো বাড়ির ভেতর প্রবেশ করে। এই টোটকাটি কয়েক মাস ব্যবহারের পরেই ধীরে ধীরে অর্থ ভাগ্য ফিরে আসবে।

বিঃ দ্রঃ উপরোক্ত প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের পরামর্শের ভিত্তিতে লেখা হয়েছে। এর কোনোরকম বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। ব্যক্তিবিশেষে এর ফল ভিন্ন হতে পারে।